Academy

অধ্যাপক নাফিস ৪০ জন ছাত্রের ৭৫ নম্বরের নির্বাচনি পরীক্ষা গ্রহণ করেন। উত্তরপত্র মূল্যায়নের পর প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপসমূহ

শ্রেণি ব্যবধান

ছাত্র সংখ্যা (1)

৭০ - ৭৯

৬০-৬৯

৫০-৫৯

৪০-৪৯

১২

৩০-৩৯

২০- ২৯

১০-১৯

N=৪০

নির্ণয় করেন। ছাত্রদের প্রাপ্ত নম্বরের বণ্টনটি নিম্নরূপ

উদ্দীপকের বণ্টনটি থেকে এমন একটি মান নির্ণয় কর যার উপরে এবং নিচে ঐ বণ্টনের শতকরা ৫০ ভাগ উপাত্ত রয়েছে (প্রয়োগ)

Created: 1 year ago | Updated: 3 months ago
Updated: 3 months ago
Ans :

উদ্দীপকের বণ্টনটি থেকে মধ্যক নির্ণয় করা যায়। যার উপরে এবং নিচে ঐ বণ্টনের শতকরা ৫০ ভাগ উপাত্ত রয়েছে।
প্রদত্ত উপাত্ত নিম্নরূপ:

শ্রেণি ব্যবধান

প্রকৃত শ্রেণি ব্যবধান

পৌনঃপুন্য (f)

ক্রমবর্ধিষ্ণু পৌনঃপুন্য (cf)

৭০-৭৯

৬৯.৫- ৭৯.৫

৪০

৬০- ৬৯

৫৯.৫- ৬৯.

৩৮

৫০- ৫৯

৪৯.৫-৫৯.৫

৩৫

৪০-৪৯

৩৯.৫-৪৯৫

১২

২৮

৩০-৩৯

২৯.৫- ৩৯.৫

১৬

২০-২৯

১৯.৫- ২৯.৫

১০- ১৯

৯.৫- ১৯.৫

N = ৪০

8 months ago

মনোবিজ্ঞান

**'Provide valuable content and get rewarded! 🏆✨**
Contribute high-quality content, help learners grow, and earn for your efforts! 💡💰'
Content

Related Question

View More

1 পরিসর কী? (জ্ঞানমূলক)

Created: 1 year ago | Updated: 3 months ago
Updated: 3 months ago

কোনো বণ্টনের সবচেয়ে বড় সংখ্যা থেকে সবচেয়ে ছোট সংখ্যার বিয়োগফলের সাথে ১ যোগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাকে পরিসর বলে।

কেন্দ্রীয় প্রবণতা হলো তথ্যসারির একটি প্রতিনিধিত্বকারী মান যার চারদিকে অন্যান্য সংখ্যা জড়ো হয়। কেন্দ্রীয় প্রবণতা বলতে বোঝায় X-অক্ষের ওপর একদল সাফল্যাঙ্ককের অবস্থান অথবা একটি পৌনঃপুন্য বণ্টনের সাফল্যাংকের একটি কেন্দ্রীয় বিন্দুর চার পাশে জড় হওয়ার প্রবণতা। আমরা যখন কোনো পৌনঃপুন্যের বণ্টন লক্ষ করি তখন দেখা যায় যে, সাফল্যাঙ্কগুলোর বণ্টনের মাঝামাঝি বিন্দুতে, অর্থাৎ কেন্দ্রস্থলে স্তূপীকৃত হওয়ার এবং দুই প্রান্তে ক্রমশ বিরল হয়ে আসার একটা প্রবণতা রয়েছে। একে কেন্দ্রীয় প্রবণতা বলে।

দৃশ্যকল্প-১ এর 'B' চিহ্নিত স্থানে মধ্যক বা মধ্যমাকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
দৃশ্যকল্প-১ কেন্দ্রীয় প্রবণতা বিভিন্ন পরিমাপকে দেখানো হয়েছে। আমরা জানি, কেন্দ্রীয় প্রবণতার কেন্দ্রমুখী অংশসমূহকে ৩টি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: গড় বা গাণিতিক গড়, মধ্যক বা মধ্যমা এবং কেন্দ্রিক বা প্রচুরক। প্রদত্ত ছকের প্রথমাংশে গড় উল্লেখ থাকায় এটা খুব সহজেই অনুমান করা যায় যে 'B' অংশে মধ্যক বা মধ্যমা এবং 'C' অংশে কেন্দ্রীক বা প্রচুরককে নির্দেশ করা হয়েছে।
দৃশ্যকল্প-১ এ 'B' চিহ্নিত স্থান তথা মধ্যমা বা মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র

নিচে ব্যাখ্যা করা হলো-অবিন্যস্ত উপাত্ত থেকে মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র হলো-

Mdn = N+1 তম সংখ্যা

2

এখানে, N হলো সাফল্যাঙ্ককের মোট সংখ্যা সংখ্যাগুলোকে ক্রমানুসারে সাজিয়ে মোট সাফল্যাংক তথা N এর সাথে ১ যোগ করে ২ দ্বারা ভাগ করতে হবে। প্রাপ্ত সংখ্যাটি হবে মধ্যক। বিন্যাস্ত উপাত্ত থেকে মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র হলো-

এখানে Mdn= মধ্যক

L = মধ্যক যে শ্রেণিতে আছে সেই শ্রেণির প্রকৃত নিম্নসীমা।

cfl = মধ্যক যে শ্রেণিতে আছে তার নিচের শ্রেণির ক্রমবর্ধিষ্ণু পৌনঃপুন্য

f= মধ্যক যে শ্রেণিতে আছে সেই শ্রেণির পৌনঃপুন্য

N = পৌনঃপুন্যের সমষ্টি।

i = শ্রেণিসীমা

প্রদত্ত সারণি হতে 'C' চিহ্নিত পরিমাপটি তথা প্রচুরক নিচে নির্ণয় করে দেখানো হলো-

শ্রেণি ব্যবধান

পৌনঃপুন্য

৪০-৪৪

৩৫-৩৯

৩০ - ৩৪

২৫- ২৯

২০- ২৪

১৫ - ১৯

১০-১৪

N = ৪০

এখন, প্রচুরক =Lmo

Lmo = যে শ্রেণির পৌনঃপুন্য সবচেয়ে বেশি সেই শ্রেণির প্রকৃত নিম্নসীমা

fa = সবচেয়ে বেশি পৌনঃপুন্য বিশিষ্ট্য শ্রেণির পূর্ববর্তী শ্রেণির পৌনঃপুন্যের পার্থক্য।

fb = সবচেয়ে বেশি পৌনঃপুন্য বিশিষ্ট্য শ্রেণির পরবর্তী শ্রেণির পৌনঃপুন্যের পার্থক্য

i = শ্রেণিসীমা

এখন,

= ২৪.৫ + ১.৬৭

= ২৬.১৭

নির্ণেয় প্রচুরক ২৬.১৭।

5 পরিসর কী? (জ্ঞানমূলক)

Created: 1 year ago | Updated: 3 months ago
Updated: 3 months ago

কোনো বণ্টনের সবচেয়ে বড় সংখ্যা থেকে সবচেয়ে ছোট সংখ্যার বিয়োগফলের সাথে ১ যোগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাকে পরিসর বলে।

পরিসরকে শ্রেণি ব্যবধান দ্বারা ভাগ করলে পাওয়া যাবে শ্রেণিসংখ্যা।
পৌনঃপুন্য বণ্টনের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো শ্রেণিরসংখ্যা নির্ণয় করা।
শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয়ের সূত্র হলো:


শ্রেণিসংখ্যা = পরিসর

শ্রেণি ব্যবধান
শ্রেণিসংখ্যা প্রাপ্ত তথ্যের ওপর নির্ভর করলেও সাধারণত ৫ থেকে ১০ এর মধ্যে হলে ভালো হয়।

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...